মারুফ হোসেন কমলঃ
সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্য বিধি মেনে রোজ- শুক্রবার সকাল ১০ টায়
শাহ এনায়েতপুরী শম্ভুগঞ্জী ( র হ)এর পবিত্র ফাতেহা শররীফে রওজা পাকে আখেররী মোনাজাতে লাখো ভক্তদের চোখের পানিতে সিদ্ধ হলো আকাশ বাতাস লালকুঠির আনাচে কানাচে।
ব্রম্মপুত্র নদীর পূর্ব পাড়ে শম্ভুগঞ্জ ঐতিহাসিক লালকুঠি পাক দরবার শরীফে
শুয়ে আছেন আল্লাহর মহান জেন্দা অলি পবিত্র রওজা পাকে,
কেউ ফিরে না খালি হাতে খাজা বাবার দরবারে…
শম্ভুগঞ্জ লালকুঠি পাক দরবার শরীফের মহামান্য গদীনাশীন নৈকট্যধন্য আলোক প্রাপ্ত সাজ্জাদায়ে খাজেগান পীরজাদা শাহ সুফি খাজা মুহাম্মাদ সুজা উদদৌলা নকশবন্দী মুজাদ্দেদী
ও মহামান্য শাহ সুফি খাজা মুহাম্মদ আলাউল হক অলি নকশবন্দী মুজাদ্দেদী ৩ দিন ব্যপী ফাতেহা শরীফ আখেরী মোনাজাতের মধ্য শেষ হলো
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন খাজা বাবা শাহ শম্ভুগঞ্জী (রহ.)- হুজুর পাকের দৌহিত ইঞ্জিনিয়ার কে. এম. সামসুদ্দোহা জুনায়েদ আল মুজ্জাদ্দেদী এবং বাংলা-আসামের অসংখ্য ভক্ত আশেকান ও জাকেরান। মুজ্জাদ্দেদীয়া ৩ দিনব্যাপী পবিত্র ফাতেহা শরীফ অনুষ্ঠান সম্পূন।
শাহ শম্ভুগঞ্জী (রহ.)-এর মাজার শরীফে পবিত্র কোরান তিলোয়াত মিলাত মাহফিল ও জিকির, মোনাজাতের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষের মঙ্গল কামনা করেন…
হে আল্লাহ্!
আমার গরিব মুরিদের পেটে ভাত নাই, পরনে ভাল কাপড় নাই, তাদের মাথা গোছার ভাল বাসস্থান নাই, তারা তোমাকে ডাকার মত ডাকতে জানে না।
হে আল্লাহ্!
তুমি তাদের গুনা মাফ করে দাও, মেহেরবানি করে তুমি তাদের উপর রাজি খুশি হয়ে যাও, তাদের দুঃখ কষ্ট দূর করে দাও, তাদের অসুখ বিসুখ থেকে মুক্তি দাও।
হে আল্লাহ্!
প্রাণ ভরে তোমাকে ডাকার মত তাদের শক্তি দাও…… এভাবেই যে মহা বান্ধব, দিনের পর দিন রাতের পর রাত আল্লাহর দরবারে মুরিদের জন্য কেঁদে কেঁদে বুক ভিজাইতেন, নিজে খানা না খেয়ে মুরিদদের খাওয়াইতেন, নিজে না ঘুমাইয়া মুরিদদের ঘুম পাড়াইতেন….
আমার মুর্শিদ আমার পীর আমার কেবলাজান হুজুর, খাজাবাবা শম্ভুগঞ্জী।